নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাকালে শ্বাসতন্ত্রের রোগব্যধির সুরক্ষায় গ্রীনলাইফ ন্যাচারাল হেলথকেয়ার বাজারে এনেছে আয়ুর্বেদিয় ওষুধ “গ্রেপসল সিরাপ”।
সিরাপটি তৈরি করা হয়েছে দ্রাক্ষা, মধু, দারুচিনি, এলাচ, তেজপত্র, নাগকেশর, পিপুল, বিড়ঙ্গ, প্রিয়ঙ্গু, গোলমরিচ, ধাতকীর নির্যাস দিয়ে।
এই সিরাপের কার্যকারিতা সম্পর্কে বলা হয়েছে সেসব কারণে শ্বাসতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে, ভালভাবে কাজ করতে পারে না, কফ, সর্দি, হাঁপানির উদ্রেক করে সে সব প্রতিরোধেই এটি বেশি ফলদায়ক হবে। এটির নিয়মিত সেবন ফুসফুসের সংক্রমণ ঠেকাতেও কার্যকরি। গ্রীনলাইফ ন্যাচারাল হেলথকেয়ার-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডা. মো. মিজানুর রহমান গ্রেপসল নিয়ে খুবই আশাবাদী।
তিনি বলেন, পরিবেশগত কারণে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার একটি বড় অংশ কফ-কাশি, সর্দিসহ ফুসফুসে নানান সংক্রমণে আক্রান্ত হন। এই সকল রোগ প্রতিরোধে গ্রেপসল ভাল ফল দেবে। তিনি বলেন, গ্রেপসল শতভাগ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি। সব শর্তাবলী সঠিকভাবে মেনেই এটি বাজারজাতকরণ করা হয়েছে। প্রকৃতিতে যে সব অপূর্ব গাছ-গাছড়া ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে সে সবের সংমিশ্রণেই এটি তৈরি। তিনি আরও বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বারবার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কথা বলা হচ্ছে। চিকিত্সকরা একথা জোর দিয়ে বলছেন। গ্রেপসলে যে সব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণভাবে সাহায্য করবে।
গ্রীনলাইফ ন্যাচারাল হেলথকেয়ার-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডা. মো. মিজানুর রহমান মাগুরার কৃতি সন্তান। গ্রামের বাড়ি মাগুরা সদরের শ্রীরামপুরে। বহুদিন ধরে ভেষজ বা হারবাল চিকিত্সায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ দেশীয় চিকিত্সক সমিতির প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন-এর জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ইউনানী ও আয়ুবেদিক বোর্ডেরও একজন সদস্য। তিনি দেশের বাইরে হারবাল চিকিত্সার উপর বিভিন্ন সভা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন।